কবর | মুজিব মেহদী | কবিতা
সোনার খনিতে যারা কাজ করেপরতে পারে না তারা সোনার গহনাসোনার খনিতে যারা চাপা পড়েদামি নয় তারা মোটে সোনার মতোন তবু দেখো মারা গেছে যারা আজ সোনার খনির ধসেতাদের হয়েছে ভরা সোনার কবর
সোনার খনিতে যারা কাজ করেপরতে পারে না তারা সোনার গহনাসোনার খনিতে যারা চাপা পড়েদামি নয় তারা মোটে সোনার মতোন তবু দেখো মারা গেছে যারা আজ সোনার খনির ধসেতাদের হয়েছে ভরা সোনার কবর
ওরা শুধু চেনে ঝিরিপথ আর উত্তল দুই চূড়া একা যায়নি তো, সাথে আছে বন্ধুরাকটেজের মুখ লাগোয়া সিবিচ ঘিরেওরা ঘুরে আসে। অথচ পাশেইমানে কটিদেশ পেরিয়ে মাত্র দু’কদম এগুলেই ম্যানগ্রোভ বন। ঊরুসন্ধির সন্ধান পেয়ে ফেরমাটি ফুঁড়ে ওঠা, শ্বাসমূল ধরে কতো না রহস্যেরকুল ও কিনারাগুলি। ওসব না দেখে, কথা বলে ওরাআর জলসাতে ছুঁড়ে দেয় ফাঁকাবুলিসাজানো আগুনে ক্যাম্পফায়ারের পাশে
দৃঢ়তার ঝুলিতে রাখা আছে সংকল্পকিন্তু ভুলের পাহাড় থেকে গড়িয়ে পড়ছেব্যর্থতার অমোচনীয় সেই সব গ্লানিযার দগদগে ঘায়ে বার বার লবণ ছিটানো প্রত্নতাত্বিক খোঁড়াখুঁড়ি চলছে নিয়তরত্নের বদলে উঠে আসে ক্লেদাক্ত কাহিনিদূরে ছিটকে যায় একদা প্রিয় সম্পর্কএভাবেই দূরে সরে যায় প্রিয়জন
হিন্দি গল্পের অনুবাদ এই দেখো ডাক্তার, তোমার এই মেডিকেল জার্নালে কী লেখা আছে। এরা বলছে যে শরীরের প্রত্যেক কোষে স্মৃতিগুলো জমা হয়ে থাকে। এই তথ্যটি তখনই সামনে এল যখন আমেরিকায় একটি মেয়ের শরীরে এমন একজন লোকের কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়েছে যাকে হত্যা করা হয়েছিল…। এরপর থেকে ওই মেয়েটি সেই হত্যাদৃশ্যের স্বপ্ন দেখতে পায়। কেমন করে
তীরন্দাজ | সাপ্তাহিক আয়োজন | ৪ আগস্ট ২০২৩ নিচের শিরোনামগুলি ক্লিক করলেই লেখাগুলো পড়া যাবে অগ্রন্থিত আবুল হাসান বিশেষ সংখ্যা >> আবুল হাসান | অগ্রন্থিত তিনটি কবিতা >> আবুল হাসান | অগ্রন্থিত সাক্ষাৎকার >> নীলকণ্ঠ কবি | শিহাব সরকার | স্মৃতিগদ্য অন্যান্য লেখা >> সুখ-দুঃখের কথা | চৈতালী চট্টোপাধ্যায় | জন্মদিন >> হাওয়ার্ড ফাস্ট |
সম্পাদকীয় নোট গত প্রায় চার দশক ধরে কবিতা লিখছেন চৈতালী চট্টোপাধ্যায়। আমাদের বৈশ্বিক ও চারপাশের প্রতিদিনের দিনযাপনের, বিশেষ করে নারীজীবনের তীক্ষ্ণ-তীব্র বিষয়আশয় আর স্বতন্ত্র শৈলী ও স্বরের কারণে বাংলা কবিতায় তিনি বিশিষ্ট স্থান অধিকার করে আছেন। একটি কাব্যগ্রন্থ থেকে আরেকটি কাব্যগ্রন্থে চৈতালী যেভাবে কবিতার জ্যোতির্ময় পরিভ্রমণে ব্যাপৃত রয়েছেন, তাতে তাঁকে এই সময়ের একজন উল্লেখযোগ্য কবি
দুঃখের ভাঙন সমস্ত কিছুই ভাঙছে নদীতীর নির্জন কোমল কাঁচ, হীরের শরীর ভেঙে যাচ্ছে মাটির কলস, গাছ ভাঙছেগাছের শরীরে কারো কুঠারের শব্দ শুনে আঁতকে উঠছে কানএইভাবে বহু কিছু, ভেঙে যাচ্ছে, সংসারের সবুজ গেলাস,চিনেমাটি, বাসন কোসন, সময়ের হাতঘড়ি, তাও ভাঙছে,কতকিছু, ভেঙে যাচ্ছে, কোমল সবুজ অই আমলকী গাছের ডাল,ভেঙে যাচ্ছে পুকুরের পাড় থেকে খুচরো কাজল মাটি অসতর্কতায়আর এক
কবি আবুল হাসান কিছুদিন আগে বিনা নোটিশে শহর রাজধানী ত্যাগ করেছিলেন। এ নিয়ে কবির গুণগ্রাহী ও ভক্তদের মধ্যে কিছুটা উদ্বেগের সঞ্চার হয়েছিল। ক’দিন আগে কবি হঠাৎ সশরীরে আমাদের দফতরে হাজির। আমাদের কুশল প্রশ্নের জবাবে বললেন, ‘এই একট, ঘুরে এলাম আর কি।’> কোথায়? কোথায় গিয়েছিলেন?>> বাড়ীতে গিয়েছিলাম, বরিশাল। তারপর খুলনা, যশোর, বাগেরহাট, মংলা, ফুলতলি, ফরিদপুর –
তুমুল আড্ডা হচ্ছে কোনো রেস্তোরাঁয়, ধরা যাক শরিফ মিয়ার ক্যান্টিন। গাল-গল্প, হাসি-ঠাট্টায় মশগুল স্থানীয় কয়েকজন তরুণ লেখক। চা আসছে দফায় দফায়। আড্ডা তখন তুঙ্গে। হঠাৎ এর ভেতর থেকে একজন ঝটিতি উঠে দাঁড়ালেন, চলি বলে আর মুহূর্ত সময় নষ্ট না করে বেরিয়ে গেলেন হন হন করে। ক্যান্টিনে বসেই দেখা যায় আবুল হাসানকে নিয়ে রিকশা চলতে শুরু
উপন্যাসের পটভূমি উপন্যাসের স্থান : আমেরিকা।ঘটনাকাল : সিভিল ওয়ার (১৮৬১-১৮৬৫) পরবর্তীকালআমেরিকার সবচেয়ে জঘন্য প্রথাটি ছিল দাসপ্রথা। কালোদের ওপর যে নির্য়াতন চালানো হয়েছে, মানব ইতিহাসের সবচেয়ে কলঙ্কজনক অধ্যায় ছিল সেটি। এই দাসত্বপ্রথা আরও চলবে কি না, সিভিল ওয়ার বা গৃহযুদ্ধটা ছিল তাই নিয়ে। কিন্তু একসময় এই যুদ্ধ শেষ হলো। কালোরা মুক্ত হলো।উপন্যাসের পাত্রপাত্রী ও কাহিনি :